চোখ আমাদের কত গুরুত্ব পূর্ণ আর অমূল্য সম্পদ তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
আপন চক্ষু দিয়ে বিশ্ব জগত তথা প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য অবলোকন কিংবা
প্রিয়জনের মুখ পানে চেয়ে দেখার অনুভূতির সাথে আর অন্য কিছুর তুলনা চলেনা।
এক সেকেন্ডের জন্য চক্ষু বিহীন পৃথিবীর কথা কল্পনা করুন, তীব্র আতংকে
আঁতকে উঠবেন আপনি। তাই আসুন, চোখের অবহেলা না করে সময় থাকতে জেনে নিন
কিভাবে দীর্ঘ সময় পিসি ব্যবহার জনিত ক্ষতির হাত থেকে আপনার এ মহা
মূল্যবান অঙ্গটিকে রক্ষা করবেন। ২০-২০-২০ নামের এ পদ্বতিটি চোখ ব্যতিত অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতা থেকেও আপনাকে নিরাপদে রাখবে।
জলে কুমরি, ডাঙায় বাঘ এই নযি়ে আমাদরে সুন্দরবন। দশেরে পশ্চমিাঞ্চলরে বশিাল এলাকাজুড়ে সুন্দরবনরে অবস্থান। দুই শ’ বছর আগে মূল সুন্দরবনরে বস্তিৃতি ছলি প্রায় ১৬ হাজার ৭০০ র্বগকলিোমটিার। সঙ্কুচতি হতে হতে র্বতমানে বনটরি প্রকৃত আয়তন ১০ হাজার র্বগকলিোমটিার। ব্রটিশি-ভারত বভিাগরে পর সুন্দরবনরে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ পড়ছেে বাংলাদশেে এবং বাকটিা ভারত।ে এ হসিাবে সুন্দরবনরে বাংলাদশেরে অংশ প্রায় পাঁচ হাজার ৮০০ র্বগকলিোমটিার। এবং ভারতরে অংশ প্রায় চার হাজার ২০০ র্বগকলিোমটিার। বাংলাদশেরে অংশরে মধ্যে প্রায় চার হাজার ১০০ র্বগকলিোমটিার স্থলভাগ ও এক হাজার ৭০০ র্বগকলিোমটিার জলাভূম।ি র্পূব ও পশ্চমি দু’টি বভিাগরে অধীনে চারটি প্রশাসনকি রঞ্জেে ভাগ করা হয়ছেে সুন্দরবনক।ে রঞ্জেগুলো হলোÑ চাঁদপাই, শরণখোলা, খুলনা ও সাতক্ষীরা। ১৮৭৫ সালে সুন্দরবনকে প্রথম সংরক্ষতি বন হসিবেে ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে প্রায় ৩২ হাজার ৪০০ হক্টের এলাকা বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হসিবেে চহ্নিতি করা হয়ছে।ে ১৯৯৭ সালে সুন্দরবন ইউনস্কেো ঘোষতি বশ্বি ঐতহ্যিরে তালকিায় স্থান পায়।